১। শিক্ষার্থীদের প্রজেক্টারের মাধ্যমে ছড়া ও সুচরিত্র ও আচার আচারণ বিষয়ে শিক্ষা দেওয়া হয় । ২। শিক্ষার্থীদের Cursive English Writing শেখানো হয়।
৩। প্রত্যেক মাসে ২ বার করে ক্লাস টেস্ট নেওয়া হয়।
৪। শনিবার (মাসের ২য় ও ৪র্থ শনিবার বাদে) আঁকা, নৃত্য, সংগীত, কম্পিউটার হাতে কলমে শেখানো হয় ।
৫। ক্লাসে ছেলে মেয়েদের স্পোকেন ইংলিশ (ইংরেজীতে কথা) বলতে উৎসাহিত করা হয়।
১। প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে বিদ্যালয়ের নিয়মা শৃঙ্খলা ও নির্ধারিত সময়সূচীমেনে চলতে হবে।
২। পরিস্কার পরিচ্ছন্ন ভাবে বিদ্যালয়ের নির্ধারিত পোষাক পরে বিদ্যালয়ে আসতে হবে।
৩। বাড়ির কাজ প্রত্যেকদিন করে নিয়ে আসতে হবে।
৪। পরপর ২ দিন বিদ্যালয়ে উপস্থিত না থাকলে পরের দিন প্রধান শিক্ষক মহাশয়ের নিকট পত্র লিখে জানাতে হবে।
বাংলা, ইংরেজী, গণিত বিজ্ঞান, ভুগোল, ইতিহাস, হিন্দি, সাধারণ জ্ঞান, আরবী, কম্পিউটার, ও ছোটদের রামায়ন, অঙ্কন, ক্যারাটে, নৃত্য, সঙ্গীত।
প্রতিটি টার্ম টেস্ট -এর ফল প্রকাশের দিন অভিভাবক শিক্ষক মুখোমুখি বসে তাদের অভাব-অভিযোগ, পরামর্শ প্রদান তথা সামগ্রিক পর্যালোচনা করবেন। এই দিনক্ষণ পূর্ব নির্ধারিত এবং অ্যাকাডেমীক ক্যালেন্ডারে তা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকবে। এই পর্যালোচনার দিনে অভিভাবকদের অংশগ্রহণ করা অবশ্য কর্তব্য।
বাৎসরিক চারটি অভিভাবক শিক্ষক সভার ব্যবস্থা থাকবে। উক্ত সভায় শিক্ষার্থীরদের পাশাপাশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সার্বিক উন্নতি সাধনে অভিভাবকরা তাদের সুচিন্তিত পরামর্শ প্রদান করবেন।
বহিঃ বিশ্ব সম্পর্কে বাস্তব এবং সম্যক জ্ঞান লাভ করার জন্য শিক্ষার্থীদের ঐতিহ্যহাসিক এবং শিক্ষামূলক স্থান গুলিতে শিক্ষামূলক ভ্রমণে নিয়ে যাওয়া হয়।
শিক্ষর্থীদের মধ্যে নেতৃত্বে দানের এবং যোগাযোগ স্থাপনের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বছরের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা আছে। প্রজাতন্ত্র দিবস, স্বাধীনতা দিবস, শিশু দিবস, নবীন বরণ উৎসব, বাৎসরিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উদযাপন করা হয়।
ভর্তি ফর্ম দেওয়া শুরু ঃ প্রতি বছর ২০ই আগষ্ট থেকে। ভর্তি ফর্মের দাম ঃ ১০০ টাকা মাত্র। ভর্তি শুরু ঃ প্রতি বছর ২০ ই আগষ্ট থেকে।
পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জাতি মনুষ্যজাতি। আর এই মনুষ্যজাতি পৃথিবীতে উন্নতি তথা উৎকর্ষ সাধনের নেশায় মত্ত। সভ্যতার বিকাশের দিকে মানুষের এই নিরস্তর প্রয়াস সর্বদা নতুন দিগন্তের সম্ভাবনা উদ্ঘাটন করার চেষ্টা করছে। এই উৎকর্ষ সাধনের ঝোঁক মানব সমাজকে এক আর্থ-সামাজিক, বৈজ্ঞানিক তথা প্রযুক্তিগত পরিবর্তনশীলতার পরীক্ষাগার করে তুলেছে। এই পরিবর্তনশীল সামাজিক ধারার সঙ্গে আমাদের ব্যাক্তিগত জীবনকে উপযুক্ত করে তুলতে প্রয়োজন কর্মমুখী মূল্যবোধ সম্পন্ন বাস্তব শিক্ষা-যা এই পৃথিবীতে স্বাচ্ছন্দ্য এবং মর্যাদার সাথে বেঁচে থাকার একমাত্র উপায় ।
বর্তমানে মনুষ্য নিয়ন্ত্রিত পৃথিবী অবক্ষয়ের অতল গহ্বরের দিকে এগিয়ে চলেছে। অবক্ষয়ের এই জং ধরে যাওয়া মানসিকতায় প্রকৃতি শিক্ষার আঘাত না হানলে মনুষ্যজাতি নিজেই তার ধ্বংস ডেকে আনবে শুধু তাই নয়, সমস্ত জীবজগতকেই অস্তিত্বের সঙ্কটের মুখে ফেলবে। এই বৈশ্বিক সংকটকালীন পরিস্থিতিতে প্রকৃত মানুষ গড়ার উদ্দেশ্যে ‘মহাশ্বেতা দেবী মেমোরিয়াল অ্যাকাডেমী' এক মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে বাংলা মাধ্যম উচ্চমান সম্পন্ন অত্যাধুনিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান 'মহাশ্বেতা দেবী মেমোরিয়াল অ্যাকাডেমী' খোলার এক মহত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
সমাজের সর্বস্তরে মানুষের আন্তরিক সহযোগিতা একান্তভাবে কামনা করা হচ্ছে।
প্রত্যেকটা শিশুর মধ্যেই রয়েছে নিজেকে মেলে ধরার অপার শক্তি। সুপ্ত অবস্থায় থাকা সেই অপার শক্তিকেই জাগরিত করার জন্য প্রয়োজন মননশীল পরিবেশ, উপযুক্ত পরিচর্যা এবং সঠিক পথ প্রদর্শন। তাতে শিশুরা ভবিষ্যতে দু'-একটা লাভজনক কর্মক্ষেত্রেই নয়, স্বীয় মেধা অনুযায়ী প্রতিভার সঠিক মূল্যায়ন করে বৃহত্তর জগতের বহুমূখী কর্মকান্ডে নিজেকে নিজের জগতের আনন্দায়ক ভাবে তুলে ধরতে সক্ষম হবে। তাতেই হবে শিক্ষার প্রকৃত সার্থকতা। ‘মহাশ্বেতা দেবী মেমোরিয়াল অ্যাকাডেমী -স্কুল শিক্ষার প্রকৃত সার্থকতাকে তুলে ধরতে সদা সর্বদা সচেষ্ট থাকবে।
উপযুক্ত ও সঠিক শিক্ষাদানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দেশের জন্য দায়িত্বশীল এবং চরিত্রবান সু-নাগরিক গড়ে তোলায় 'মহাশ্বেতা দেবী মেমোরিয়াল অ্যাকাডেমী' লক্ষ্য। পাঠ্যসূচীর বিষয়ে সমূহে ছাত্র-ছাত্রীদের সু-শিক্ষিত করে তোলার পাশাপাশি তাদের মধ্যে শারিরীক, মানসিক শক্তি সমূহের বিকাশ ঘটানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাতে করে মানব প্রেম, দেশপ্রেম, নৈতিক মূল্যবোধ ও উন্নত চরিত্রের যথাযথ বিকাশ ঘটে, যাতে তারা দ্রুত পরিবর্তনশীল জীবনজগতে বিভিন্ন প্রতিযোগিতার মোকাবিলা করতে পারে এবং সংকীর্ণ স্বার্থের উর্ধ্বে উঠে মানব কল্যাণে জীবনের সার্থকতা খুঁজে পায়।